সম্ভাব্য পুঁজি: | ২০০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | মাসে ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব। |
|||
সুবিধা: | এ ব্যবসার প্রচুর চাহিদা রয়েছে। তাছাড়া একবার বিনিয়োগ করলে পরিচালন খরচ ছাড়া বিশেষ আর কোন খরচ নেই। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | বিছানা, খেলনা, খেলার জায়গা, পড়াশোনার জায়গা, খাবার টেবিল, ছোট ছোট চেয়ার, টেবিল, গর্ভানেস, ডাক্তার। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | প্রথমেই ডে কেয়ার সেন্টারের জন্য নিরাপদ জায়গা বেছে নিতে হবে। এরপর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও অনুমতিপত্র সংগ্রহের পর ডে কেয়ার সেন্টারটি কয়েকটি ভাগে ভাগ করে ডেকোরেশন করতে হবে। প্রধানত ঘুমানোর জায়গা, খেলার জায়গা, পড়াশোনার জায়গা গুরুত্ব সহকারে সাজাতে হবে। ছোট বাচ্চাদের দেখাশোনার জন্য প্রশিক্ষিত আয়া এবং গর্ভার্নেস নিয়োগ দিতে হবে। সার্বক্ষণিক চিকিৎসকের ব্যবস্থা রাখতে হবে। সেন্টার সাজানো হলে ফি নির্ধারণ ও সেন্টারের সুবিধা সম্বলিত বিজ্ঞাপন প্রচারের মাধ্যমে কাজ শুরু করতে হবে। |
|||
বাজারজাতকরণ: | প্রধানত চাকরিজীবী মায়েরা তাদের সন্তানকে ডে কেয়ারে রাখেন। |
|||
যোগ্যতা: | নীতিমালা তৈরী করে তা পরিচালনা করা। বাচ্চাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন