সম্ভাব্য পুঁজি: | ৫০০০০০ টাকা থেকে ১০০০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | এক সিজনে ৩ থেকে ৫ লাখ টাকা আয় করা সম্ভব। |
|||
সুবিধা: | নীল বিক্রি ছাড়াও নীলগাছও বিক্রি করা যায়। কোনো সারের প্রয়োজন হয় না বা গরু-ছাগল নীল পাতা খায় না বলে এর পেছনে শ্রম কম লাগে। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | জমি, নীলগাছ, ড্রাম, পানি, বাঁশের ঝুড়ি। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | জমি চাষ করে নীলগাছ লাগাতে হবে। গাছ বড় হলে পাতা সংগ্রহ করতে হবে। পাতাগুলো ১২-১৫ ঘণ্টা ড্রামের পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে। পানির রং হালকা সবুজ হলে অন্য আরেকটি ড্রামে ঢেলে ৩০ মিনিট ঝাঁকুনি দেওয়ার পর প্রচুর ফেনা হয়। এরপর ফেনাসহ পানি পাতলা কাপড় বিছানো বাঁশের ঝুড়িতে ঢালা হয়। ১০-১২ ঘণ্টার মধ্যে সব পানি ঝড়ে গেলে কাপড়ের ওপর একধরনের তলানি পড়ে। চামচের সাহায্যে তলানি সংগ্রহ করে কড়া রোদে ২-৩ দিন শুকিয়ে পিষে নিলেই নীল তৈরি হয়। এর সাথে হরীতকীর গুঁড়া মেশালে সোনালি রং পাওয়া যাবে। |
|||
বাজারজাতকরণ: | কাপড়ে কারখানা ও সুতার কারখানাগুলো এ ব্যবসার প্রধান ভোক্তা। এ ছাড়া নীলগাছ জ্বালানি হিসেবে বিক্রি করা যাবে স্থানীয় বাজারে। |
|||
যোগ্যতা: | নীল চাষবিষয়ক প্রশিক্ষণ প্রয়োজন। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন