সম্ভাব্য পুঁজি: | ২০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | ১ কেজি ব্লিচিং পাউডার তৈরি করতে খরচ হয় ৭০০-৮০০ টাকা বাজারে প্রতি কেজি ব্লিচিং পাউডার বিক্রি হয় ১ হাজার থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা পর্যন্ত। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | ডেলা পাথুরে চুন, ক্লোরিন গ্যাস, জল, কাঠের ট্রে, চামচ, লোহার চেম্বার ইত্যাদি। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | ব্লিচিং পাউডার তৈরি করতে হয় চুন, জল ও ক্লোরিন গ্যাস দিয়ে। একটি লোহার বাক্স, চার পাঁচটি বড় কাঠের চামচ ও ১০-১৫টি কাঠের ট্রে তৈরি করতে হবে। ট্রেগুলো লোহার বাক্সে এমনভাবে রাখতে হবে, যেন কিছুতেই ট্রেগুলো একটার সঙ্গে অন্যটি মিলে না যায়। এবার ট্রেতে ডেলা পাথুরে চুন রাখতে হবে। খুব সাবধানে এই চুনের ভেতর পানি দিতে হবে। চুনে পানি পড়ার পরই তা ভিজে নরম হয়ে ফুটে উঠবে। এরপর ৭০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রা নির্ধারণ করে ক্লোরিন গ্যাস ঢালতে হবে। ক্লোরিন গ্যাসের সংমিশ্রণে তৈরি হবে ব্লিচিং পাউডার। ব্লিচিং পাউডার সংরক্ষণের সময় অবশ্য লোহার বড় ড্রাম ব্যবহার করতে হবে। |
|||
বাজারজাতকরণ: | ব্লিচিং পাউডার ব্যবহৃত হয় মূলত হাসপাতাল বা ক্লিনিক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজে। এ ছাড়া কাপড় পরিষ্কার করার জন্য ধোপাবাড়ি ছাড়াও গ্রামের অনেক বাড়িতেই ব্লিচিং পাউডার ব্যবহৃত হয়। তাই পাড়ার মুদি দোকান থেকে শুরু করে ওষুধের দোকানেও সরবরাহ করা যায়। |
|||
যোগ্যতা: | ব্লিচিং পাউডার তৈরি করার জন্য প্রশিক্ষণ নিতে হবে। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন