সম্ভাব্য পুঁজি: | ২০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | ১ লিটার ভিনিগার তৈরি করতে খরচ হয় ৫০ থেকে ১০০ টাকা। বিক্রয়মূল্য ১২০-২০০ টাকা। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | নরম ভেলি গুড়, অ্যাসিটিক অ্যাসিড, মদের গাঁজলা ডিসটিল্ড ওয়াটার, বড় মাটির পাত্র , খুন্তি ইত্যাদি। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | ভিনিগার তৈরি করার জন্য বড় মাটির পাত্রে ভেলি গুড়, অ্যাসিটিক অ্যাসিড ও মদের গাঁজলা পরিমাণমতো নিতে হবে। এবার খুন্তির সাহায্যে ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে। এবার পরিমাণমতো পানি দিয়ে মিশিয়ে নিতে হবে। মিশ্রণটিকে বড় মাটির পাত্রে ঢেলে ভালো করে মুখ বন্ধ করে দিতে হবে। নরম মাটি দিয়ে পাত্রের মুখ বন্ধ করা নিরাপদ। এভাবে রাখতে হবে এক মাস। এরপর মুখ খুলে ছেঁকে নিয়ে ছোট ছোট বোতলে ভরে বিক্রি করতে হবে। |
|||
বাজারজাতকরণ: | রান্নার কাজে ভিনিগার ব্যবহার করা হয়। আচার দিতেও এর ব্যবহার লক্ষ করা যায়। বাড়ির পাশের মুদি দোকান ছাড়াও শহরের বড় মেগা শপেও সরবরাহ করা যায়। |
|||
যোগ্যতা: | ভিনিগার তৈরি করার জন্য বিশেষ কোনো যোগ্যতার প্রয়োজন নাই। তবে প্রশিক্ষণ নিতে হবে অবশ্যই। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন