সম্ভাব্য পুঁজি: | ৫০০০০০ টাকা থেকে ১০০০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | কোম্পানিভেদে ওষুধ বিক্রিতে শতকরা ১২-১৫ ভাগ পর্যন্ত লাভ থাকে। মাসে ২০ থেকে ৪০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব। |
|||
সুবিধা: | এ ব্যবসায় ঝুঁকি অনেক কম। ওষুধ বিক্রি না হলো কোম্পানিকে ফের.ত দেওয়া যায়। সারা বছর এর চাহিদা থাকে। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | ওষুধ, স্টেথিস্কোপ, থার্মোমিটার, স্টিগমোম্যানে মিটার, ফ্রিজ ইত্যাদি। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | প্রয়োজনীয় কাগজপত্রর পাশাপাশি ড্রাগ লাইসেন্স সংগ্রহ করতে হবে। দোকানের আকারের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ওষুধ রাখার তাক বানিয়ে দোকান সাজাতে হবে। |
|||
বাজারজাতকরণ: | যেকোনো মানুষই আসলে ওষুধের ভোক্তা। হাসপাতালের আশপাশে হলে বিক্রি বেশি হয়। |
|||
যোগ্যতা: | এ ব্যবসার জন্য প্রশিক্ষণ দরকার। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন