সম্ভাব্য পুঁজি: | ৫০০০০০ টাকা থেকে ১০০০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | একটি ক্যামেরা বিক্রি করলে শতকরা ৫ থেকে ২৫ ভাগ পর্যন্ত লাভ থাকে। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | ক্যামেরা, ক্যামেরা কাভার, মেমোরি কার্ড, ব্যাটারি, চার্জার। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | শহর বা উপজেলায় ভালো কোনো বিপণিবিতানের মধ্যে বা লোকসমাগম বেশি হয়, এমন জায়গায় দোকান নিতে হবে। দোকানের সাজসজ্জা আকর্ষণীয় করতে উজ্জ্বল লাইটিং, ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা, ছাদের সাজে ফ্লাই বোর্ড, নকশা কাঠের ও কাচের শোকেস দিয়ে দোকান সাজাতে হবে। এরপর নানা ব্যান্ডের ক্যামেরা নিয়ে দোকান খুলে বসতে হবে। সাধারণত কালো এবং সিলভার রঙের ক্যামেরা বেশি বিক্রি হয়। ক্যামেরার আকার যত ছোট, ক্রেতার কাছে তা তত আকর্ষণীয়। সনি, ক্যানন, স্যামসাং ইত্যাদি ব্র্যান্ডের নানা মডেলের ক্যামেরা বেশি বিক্রি হয়। |
|||
বাজারজাতকরণ: | সাধারণত উচ্চবিত্ত, উচ্চ মধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষ এর প্রধান ভোক্তা হবে। দামি শপিং মলে শো-রুম থাকলে বিক্রি বেশি হবে। |
|||
যোগ্যতা: | বিশেষ কোনো যোগ্যতার প্রয়োজন নেই। তবে এ ব্যবসাতে ভালো করতে হলে ক্যামেরা ও এর ফাংশন সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে হবে। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন