সম্ভাব্য পুঁজি: | ১০০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | গ্রাহক যত বেশি হবে লাভও তত বেশি। সাধারণত পাসপোর্ট সাইজ ছবিতে খরচ বাদ দিয়ে লাভ থাকে ৪০-৫০ শতাংশ। শুধু ছবির ক্ষেত্রে লাভ থাকে ৩৫-৪০ শতাংশ। এ ছাড়া ৩জ, ৪জ, ৫জ ইত্যাদি সাইজের ছবিতে ৪০-৪৫ শতাংশ লাভ থাকে। বিয়ে, জন্মদিনসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় হয়। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | ডেকোরেশনসহ স্টুডিও, ক্যামেরা, কাউন্টার, কম্পিউটার বা ল্যাপটপ, স্ক্যানার, লাইট, আমব্রেলা ফ্ল্যাশ ও চেয়ার। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | প্রাথমিকভাবে ৫০০ থেকে ৬০০ বর্গফুটের দোকান স্টুডিওর জন্য নিতে হবে। স্টুডিওর নাম দিতে হবে। এরপর সিটি করপোরেশন থেকে ট্রেড লাইসেন্স সংগ্রহ করতে হবে। স্টুডিওর সাধারণত দুটি অংশ। একটি অভ্যর্থনা কক্ষ অন্যটি ছবি তোলার কক্ষ বা স্টুডিও। অভ্যর্থনা কক্ষ সাজাতে লাগবে একটি কাউন্টার, কম্পিউটার বা ল্যাপটপ, স্ক্যানার। স্টুডিও সাজাতে কিছু লাইট, আমব্রেলা ফ্ল্যাশ আর বসে ছবি তোলার জন্য চেয়ার। স্টুডিওর একটি কর্নারকে ড্রেসিং কর্নার হিসেবে সাজাতে হবে। সাজের কিছু সরঞ্জাম রাখতে হবে। এ ছাড়া দরকার গ্রাহকদের বসার জন্য কয়েকটি সোফা। নিজের তোলা সুন্দর কিছু ছবি বাঁধাই করে অভ্যর্থনাকক্ষটি সাজান। |
|||
বাজারজাতকরণ: | দরকার-অদরকারে সবাই ছবি তুলে থাকে। তাই সব শ্রেণীর মানুষই এর ভোক্তা। এ ছাড়াও বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজকেরাও এর ভোক্তা। |
|||
যোগ্যতা: | নিজে ফটোগ্রাফি শিখে কাজটা শুরু করা ভালো। ছবি তোলার খুঁটিনাটি, যেমনÑ ক্যামেরা ও লেন্সের ব্যবহার আলোর ব্যবহার হাতে-কলমে শিখতে হবে। ছবি তোলায় বুদ্ধির সঙ্গে রুচিবোধও থাকতে হবে। ছবি তোলার পাশাপাশি কম্পিউটারে দক্ষতা জরুরি। এ জন্য গ্রাফিক্স ও ফটোশপের কাজ জানতে হবে। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন