সম্ভাব্য পুঁজি: | ৫০০০০ টাকা থেকে ১০০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | চুল বিক্রি হয় কেজি হিসেবে। চুলের আকার ও সৌন্দর্যের ওপর দাম নির্ভর করে। সাধারণত প্রতি কেজি চুল কিনতে খরচ হয় ১ হাজার ২০০ থেকে ২ হাজার টাকা। আর বিক্রি হয় ৪ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকায়। |
|||
সুবিধা: | এটি একটি সম্ভাবনাময় পেশা। বাইরের দেশে এসব চুলের প্রচুর চাহিদা। প্রথমে ছোট পরিসরে শুরু করে পরবর্তী সময়ে নিজেই চুল বিদেশে রপ্তানি করতে পারেন। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | চুল। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | চুল কেনাবেচার ব্যবসা শুরু করতে হলে প্রথমেই একটি দোকান নিতে হবে। চুল সংগ্রহের বড় উৎস হচ্ছে বিউটি পারলার ও সেলুন। এ ছাড়া বিভিন্ন শহরে ভ্রাম্যমাণ চুল ব্যবসায়ী রয়েছে। এরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে গৃহিণীদের জমানো ঝরে পড়া চুল সংগ্রহ করে। এদের সঙ্গে যোগাযোগ করেও চুল সংগ্রহ করতে পারেন। |
|||
বাজারজাতকরণ: | আমাদের চুল প্রক্রিয়াজাতকরণে কোনো শিল্পকারখানা নেই। এসব চুল বিদেশে রপ্তানি করা হয়। চুল ব্যবসায়ীরা এসব চুল সংগ্রহ করে বিদেশে রপ্তানি করে। |
|||
যোগ্যতা: | তেমন কোনো যোগ্যতার প্রয়োজন নেই। তবে পারলার সেলুন ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের সঙ্গে ভালো যোগাযোগ রাখতে হবে। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন