সম্ভাব্য লাভ: | পাইকারি বাজারে আগরবাতি বিক্রি হয় গ্রোস হিসেবে। ৪৫ গ্রোস আগরবাতি বানাতে খরচ পড়বে ১৩ হাজার টাকা। বিক্রি হবে ২১ হাজার টাকায়। |
|||
---|---|---|---|---|
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | আগরবাতি তৈরি করতে কাঁচামাল হিসেবে লাগবে দুই ধরনের সুগন্ধি সেলুফিন পেপার, স্কচটেপ ও মোটা কাগজের প্যাকেট। এ ব্যবসা করার জন্য ট্রেড লাইসেন্স লাগবে। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | কারখানা করতে প্রাথমিকভাবে আট ফুট বাই আট ফুটের একটি ঘর হলেই চলবে। তিন থেকে চারজন কর্মচারী লাগবে। ঢাকার গেন্ডারিয়া রেললাইনের আশপাশের অনেক খুপরি ঘরেই আগরবাতির কাঠি কিনতে পাওয়া যায়। মিটফোর্ডে আছে সুগন্ধির দোকান। দর্শন নূরানি, গোলাপ, শাহি দরবার ইত্যাদি সুগন্ধি পাওয়া যায়। সেলুফিন কাগজ পাবেন মীরহাজীরবাগে ও চকবাজারে। বোর্ড কাগজের প্যাকেট সুলভে বাংলাবাজার কিংবা আরামবাগ থেকে বানানো যাবে। কাগজ কিনে প্রেস থেকে ছাপিয়ে নিতে হবে। চকবাজার, কারওয়ান বাজার, নিউমার্কেটসহ ঢাকার বিভিন্ন মার্কেটে আগরবাতি বিক্রি করা যায়। আবার মীরহাজীরবাগ, চকবাজারে আছে পাইকারি ক্রেতা। |
|||
বাজারজাতকরণ: | বাজারে মুদি দোকানে সাপ্লাই দেওয়া যায়। যেকোনো ধর্মীয় অনুষ্ঠানে আগরবাতি লাগে। তাই সকল শ্রেণীর সাধারণ মানুষই এর ভোক্তা। |
|||
যোগ্যতা: | বিশেষ কোনো যোগ্যতার প্রয়োজন নেই। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন