সম্ভাব্য পুঁজি: | ১০০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | এই ব্যবসা সারা বছর ধরে করা যায়। কার্ত্তিক-অগ্রহায়ণ এবং আষাঢ়-শ্রাবণ ধানের মৌসুম হওয়াতে এই সময় ধানের দাম কম থাকে। এসময় ধান কিনলে লাভবান হওয়া যাবে। মৌসুম ধরে অন্যান্য ফসলও কিনে মজুদ রাখা যায়। যখন দাম বাড়বে তখন বেঁচে দিলেই হলো। এই ব্যবসা খুবই লাভজনক। তবে ৫ লাখ টাকা খাটাতে পারলে বছর শেষে লাভের অংক বেশ বড়ই হয়। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | এ ব্যবসায় কোন যন্ত্রপাতির প্রয়োজন হয় না। এমনকি চাকুরী বা পড়াশোনার পাশাপাশি এটা করা যায়। কৃষকের ঘরে ফসল ওঠার সময়টাকে মূলত এই ব্যবসার সিজন বলা হয়। কম মূল্যে কৃষকের কাছ থেকে ধান, ডাল, গম, শুকনা মরিচ, ধনিয়া, পেয়াজ, রসুন, সরিষা, বাদাম, কিনে নিয়ে বেশি দামে বিক্রি করাই এর মূল কারবার। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | এই ব্যবসাতে কিছুটা ঝুঁকি রয়েছে। বাজার সম্পর্কে ভালো ধারনা না থাকলে লোকসানের মুখে পড়তে হয়। পন্য সঠিকভাবে গুদামজাত করাও একটা সমস্যা। ইঁদুর বা পোকা ছাড়াও প্রাকৃতিক দুর্যোগ অনেক সময় এ ব্যবসার জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন