সম্ভাব্য পুঁজি: | ১৫০০০০ টাকা থেকে ২৫০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | প্রতিদিন দেড় টন ফ্লেকস তৈরি করে সরবরাহ করতে পারলে মাসে ১ থেকে দেড় লাখ টাকা আয় করা সম্ভব। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | কারখানা, প্লাস্টিকের বোতল, ক্রাশার মেশিন, ওয়াশিং মেশিন, হাইড্রো মেশিন ইত্যাদি। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | ফেলনা প্লাস্টিকের বোতল থেকে তৈরি করা হয় তন্তু শিল্পের (স্পিলিং মিল) কাঁচামাল যাকে বলে ফ্লেকস। ভাঙারি ব্যবসায়িদের কাছ থেকে কেজি হিসেবে কাঁচামাল সংগ্রহ করে কারখানায় এনে মেশিনের সাহায্যে কেটে টুকরো টুকরো করা হয়। কেমিক্যাল ও পানি দিয়ে ধুয়ে পরিস্কার করে শুকিয়ে নিয়ে আবারো মেশিনের সাহায্যে ভাঙা প্লাস্টিককে ফ্লেকস এ রূপান্তর করা হয়। ফ্লেকস ভালো করে শুকিয়ে ২৫ কেজী করে প্যাকেটজাত করা হয়। এ কাজে ব্যবহৃত মেশিনগুলো ঢাকার যাত্রাবাড়ি ও ইসলামবাগে পাওয়া যাবে। সিঙ্গেল ইউনিটের একটি কারখানা চালাতে কমপক্ষে ২৫ জন শ্রমিক প্রয়োজন হয়। |
|||
বাজারজাতকরণ: | প্লাস্টিক ফ্লেকস এর প্রধান ভোক্তা হলো উন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশগুলো। |
|||
যোগ্যতা: | ফ্লেকস উৎপাদনের সাথে সর্ম্পকযুক্ত মেশিনারিজ চালনায় দক্ষ হতে হবে। অবশ্য মেশিন অপারেট করার জন্য অভিজ্ঞ শ্রমিক পাওয়া যায়। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন