সম্ভাব্য পুঁজি: | ১০০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | একটি হেলমেট তৈরীতে খরচ হয় ৩০০ থেকে ৮০০ টাকা। বিক্রি করা যায় ৭০০ থেকে ১৫০০ টাকা পর্যন্ত। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | দোকান ঘর/ ফ্যাক্টরি করার জন্য ঘর (ভাড়া/ নিজস্ব। আরো লাগবে হেলমেট বানানোর মেশিন, রেনফোর্সড প্লাস্টিক, কাঠ, প্লাষ্টার অব প্যারিস, জেল কাটিং, ক্যাটালাইজইড রেজিন, গ্যাস ফাইবার, ছোট স্ক্রু, রঙ, বিদ্যুৎ ইত্যাদি। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | সাধারণত এই শিল্পটি অনেকটাই মেশিন নির্ভর। হ্যান্ড লে আপ প্রসেসেই এটি তৈরী করা হয়। প্লাস্টিক কেটে নানা আকারের হেলমেট তৈরীর উপযোগী করে নিতে হয়। মেশিনের সাহায্যে হেলমেটের আকার তৈরী করে জেল কোটিং লাগিয়ে উজ্জ্বলতা বাড়াতে হয়। সবশেষে হেলমেটের সামনের অংশে ফাইবার গ্যাস সংযোজন করতে হয়। |
|||
বাজারজাতকরণ: | মোটরসাইকেলের চালকেরা মূলত এর ভোক্তা। বাইসাইকেলের চালকেরাও এখন হেলমেট ব্যবহারে উৎসাহী হয়ে উঠছে। বাংলাদেশ সরকার আইন করে দিয়েছে শুধু চালক নয় সঙ্গিকেও হেলমেট ব্যবহার করতে হবে। গাড়ির পার্টস বিক্রি হয় এমন দোকানে, ওয়ার্কশপে, গাড়ির শোরুমেও এটি বিক্রি করা যায়। |
|||
যোগ্যতা: | বিশেষ কোন যোগ্যতার দরকার নেই। মেশিন নির্ভর পণ্য বলে প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত কর্মী দিয়ে কাজ করানো ভালো। এ শিল্পের শ্রমিক সহজেই পাওয়া যায়। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন