সম্ভাব্য পুঁজি: | ৫০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | একটি পাপোশ তৈরিতে খরচ হয় ৫০ থেকে ১০০ টাকা। বাজারে একটি ভালো মানের পাপোশ বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ৩৫০ টাকা পর্যন্ত। আবার একটি ৫ ফুট বাই ৩ ফুট কার্পেট তৈরিতে খরচ পড়বে ২০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত। আর এটি বিক্রি হচ্ছে ৫০০ টাকা থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | পাটের মোটা সুতা, সেলাই মেশিন, তুলা, উল, রং, জরির সুতা, কাঁচি, ব্লেড ইত্যাদি। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | কার্পেট তৈরি করতে হয় পাটের মোটা সুতা দিয়ে। সুতা দিয়ে মাপমতো কার্পেট বুননের পর তার ওপর উলের সুতা দিয়ে মুড়ে দিতে হবে। এরপর পছন্দসহ ডিজাইন তুলে তা রং করে শুকাতে হবে। কার্পেট যত বেশি নরম হবে ততই মূল্যবান হবে। কার্পেট যেন খুলে না যায়, সেজন্য এর চারপাশ ভালো করে উলের সুতা দিয়ে মুড়ে দিতে হবে। পাপোশ তৈরি বলা চলে খুবই সহজ। ইচ্ছে করলে শুধু পাপোশ তৈরির ব্যবসাও করা যায়। পুরোনো কার্পেট কিনে ভালো করে পরিষ্কার করে সাইজমতো কেটে চারপাশ সেলাই করে নিলেও বিক্রির উপযোগী হয়ে ওঠে। নতুনত্ব আনতে পুরোনো কার্পেটে রং করে নেওয়া উচিত। |
|||
বাজারজাতকরণ: | মধ্যবিত্ত কিংবা উচ্চবিত্ত পরিবারে কার্পেটের চাহিদা থাকলেও নিুবিত্ত থেকে শুরু করে উচ্চবিত্ত সব পরিবারেই পাপোশের চাহিদা রয়েছে। একটু যোগাযোগ করলেই কার্পেটের দোকানগুলোতে পণ্য সাপ্লাই দেওয়া যায়। এ ছাড়া বড় পরিসরে করে বিদেশেও রপ্তানি করা যায়। |
|||
যোগ্যতা: | বিশেষ কোনো যোগ্যতার দরকার নেই। এক-দুই সপ্তাহ প্রশিক্ষণ নিয়েও কার্পেট তৈরি করা যায়। কার্পেট তৈরির জন্য নারী শ্রমিক সহজেই পাওয়া যায়। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন