সম্ভাব্য পুঁজি: | ২০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | প্লাস্টিকের চুড়ি বিক্রি হয় প্রতি ডজন ১৫ থেকে ২৫ টাকায়। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | স্ট্যাম্প মেশিন, ইলেকট্রিক হিট মেশিন, ডাইস, ক্রিস্টাল পাউডার, পানি এবং মেডিসিন টিটিনিয়াম, মেডিসিন আমকের, মেডিসিন লাল। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | এটি সাধারণত মেশিন-নির্ভর শিল্প। ইলেকট্রিক মেশিনে ক্রিস্টাল পাউডার ঢেলে দিয়ে বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে চুড়ি উৎপাদন করা হয়। মেশিন-নির্ভর বলেই এতে কায়িক শ্রম নেই বলা চলে । |
|||
বাজারজাতকরণ: | সাধারণত পাইকার-ব্যবসায়ীরা উৎপাদকের কাছে এসে চুড়ি কিনে নিয়ে যায়। এ ছাড়া বড় বড় শপিং মলের কসমেটিকসের বিক্রির দোকানে, গ্রামগঞ্জের বিভিন্ন বাজারের ভ্যারাইটি দোকানগুলোতে যোগাযোগ করে চুড়ি সরবরাহ করা যায়। এ ছাড়া পয়লা বৈশাখের মতো দেশীয় সংস্কৃতির অনুষ্ঠানগুলোতে চুড়ির কদর তো কমবেশি আমাদের সবারই জানা। |
|||
যোগ্যতা: | বিশেষ যোগ্যতার প্রয়োজন নেই। মেশিন কেনার পর দুই থেকে পাঁচ দিন ট্রেনিং নিয়েই যে-কেউ এ কাজ করতে পারবে। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন