সম্ভাব্য পুঁজি: | ৫০০০০ টাকা থেকে ১০০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | প্রতি জোড়া জুতা তৈরিতে খরচ পড়ে ১২০ থেকে ৮০০ টাকা। বিক্রি করা যায় ২৫০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা পর্যন্ত। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | চামড়া কাটা মেশিন, চামড়া, রেক্সিন, রাবার, আঠা, সলিউশন, পেরেক, হুক, বকলেস, সুতা, সুচ, ভ্রমর, কাঠ ইত্যাদি। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | সাধারণত দুটি অংশে জুতা তৈরি করা হয়ে থাকে। ওপরের অংশ চামড়া বা রেক্সিন দিয়ে তৈরি হয়। নিচের অংশ রাবারের সোল বা কাঠের অংশ দিয়ে তৈরি করা হয়। এরপর দুটি অংশকে গাম বা সলিউশন দিয়ে মেশিনের সাহায্যে চাপ দিয়ে জোড়া লাগানো হয়। চামড়ার জুতার দাম রেক্সিন বা রাবার দিয়ে তৈরি জুতার থেকে অনেক বেশি হয়। বর্তমান সময়ের মানুষ আরাম এবং ফ্যাশন-সচেতন বলে রেক্সিন থেকে চামড়ার জুতা বেশি পছন্দ করে। আর চামড়ার জুতার দামও বেশি। লাভও বেশি। |
|||
বাজারজাতকরণ: | সারা দেশই জুতার বাজারের জন্য বিস্তৃত। এখন তো গ্রামগঞ্জেও পাইকাররা পৌঁছে গেছে। একেবারে মফস্বলের হাটে-বাজারেও এখন জুতার দোকান দেখা যায়। আর ঈদ, পূজার পাশাপাশি শীতকালেও জুতার চাহিদা বাড়ে। |
|||
যোগ্যতা: | দক্ষ শ্রমিক দিয়ে কাজ করানো যায় বলে নিজের তেমন কোনো যোগ্যতারই দরকার হয় না। বাজার মনিটরিং করা আর হিসাব রাখার কাজ জানা থাকলে ভালো। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন