সম্ভাব্য পুঁজি: | ১০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | একজন শ্রমিক এক মাসে ১২০ গ্রোস শিশি তৈরি করতে পারেন। এক গ্রোস বিক্রি হয় ৩০ থেকে ৩৫ টাকায়। উৎপাদন খরচ : ১০ থেকে ১২ টাকা। |
|||
সুবিধা: | হোমিওপ্যাথিক ওষুধ রাখার শিশি ছাড়াও আতর বা তরল ওষুধ রাখার জন্য এটি ব্যবহৃত হয়। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | কাচের টিউব, কেরোসিনের চুলা। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | কারিগরি দক্ষতার তেমন প্রয়োজন হয় না। এক থেকে পাঁচ দিন প্রশিক্ষণ নিয়েই এ কাজ করা যায়। কাচের টিউবগুলো নানা সাইজের করে কেটে নিয়ে কেরোসিনের চুলায় সাহায্যে এই বোতল তৈরি করতে হয়। |
|||
বাজারজাতকরণ: | হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ছাড়াও আতর বা অন্যান্য তরল ওষুধ বিক্রেতারাও এই শিশির ক্রেতা। সারা বাংলাদেশেই এর চাহিদা রয়েছে। |
|||
যোগ্যতা: | বিশেষ কোনো যোগ্যতার দরকার নেই। দু-এক দিন প্রশিক্ষণ নিয়েই কাজটা করা যায়। ঘরে বসেই অল্প পুঁজিতে আয় করা সম্ভব। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন