সম্ভাব্য পুঁজি: | ৫০০০০ টাকা থেকে ১০০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | একটা পাগড়ি বানাতে ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা খরচ হয়। একটি ভালো মানের পাগড়ি বিক্রি হয় ৮০০ থেকে ২৫০০ টাকা পর্যন্ত। এর ফলে প্রতিটি পাগড়ি বিক্রিতে লাভ থাকে কমপক্ষে ১০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা পর্যন্ত। |
|||
সুবিধা: | একজন মানুষ দৈনিক ৩০ থেকে ৪০টি পাগড়ি তৈরি করতে পারে। তুলনামূলক অল্প পুঁজিতে ঘরে বসেও ব্যবসা শুরু করা যায়। এটি ঝুঁকিবিহীন ব্যবসা। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | বোর্ড কাগজ, আঠা, আলপিন, টুকরো ফোম, রঙিন কাপড়, লেইসপুঁতি ইত্যাদি। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | প্রথমে মোটা কাগজ ও আঠা দিয়ে পাগড়ির কাঠামো বানাতে হবে। নানা কাঠামোর ব্যাপ্তি ও জৌলুস বাড়াতে উপরিভাগে ফোম ব্যবহার করতে হবে। ফোমের ওপর ব্রোকেট বা মখমলের কাপড় দিয়ে মুড়িয়ে নিয়ে এতে লেইসপুঁতি, রঙিন কাপড়সহ নানা রকম কাপড়ের ফুল দিয়ে বাড়তি সৌন্দর্য যোগ করা হয়। ডিজাইনের পুরো কাজটাই করা হয় আলপিন ও আঠার সাহায্যে। |
|||
বাজারজাতকরণ: | বিয়ের সামগ্রী বিক্রি হয়, এমন সব দোকান। মধ্যপ্রাচ্যে, পাকিস্তান ও মালয়েশিয়ার বাজারেও রয়েছে এর চাহিদা। তাই এই ব্যবসাতে রপ্তানির সুযোগ আছে। |
|||
যোগ্যতা: | খুব বেশি অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হয় না। এক দিনেই কাজটা শেখা যায়। সৃজনশীল হওয়া জরুরি। পাগড়ির ডিজাইনে নতুনত্ব আনতে সৃজনশীল হওয়া জরুরি। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন