সম্ভাব্য পুঁজি: | ১০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | ২৫ কেজি চাল দিয়ে প্রায় ২২ কেজি মুড়ি উৎপাদন করা যায়। আবার এক মণ ধানে ২৫ কেজি চিড়া হয়। এক কেজি মুড়ির চাল কিনতে খরচ হয় ৩০ থেকে ৪০ টাকা। এক কেজি মুড়ি বিক্রি হয় ১৩০ থেকে ১৫০ টাকা। চিড়ার জন্য এক মণ ধান কিনতে খরচ হয় ১৬০ থেকে ২০০ টাকা। এক কেজি চিড়া বিক্রি হয় ১২০ টাকা থেকে ১৪০ টাকা। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | বড় , মাঝারি, ছোট আকারের হাঁড়ি-পাতিল, লোহার বেড়ি, ঝাঁজর, চুলা, খড়ি/জ্বালানি, বালি, চাল, লবণ, চিড়ার কল, শ্রমিক ইত্যাদি। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | দুটি পাত্রের একটিতে চাল আর অন্যটিতে বালি দিয়ে চুলায় ভাজতে হবে। চাল ভাজার সময় পরিমাণমতো লবণ দিতে হবে। চাল ভাজা হলে গরম বালিতে ঢেলে লোহার বেড়ি দিয়ে শক্ত করে ধরে ঝাঁকিয়ে মিশিয়ে নিলেই চাল ফুটে মুড়ি হয়ে যাবে। চিড়া ভাজতে মেশিনের ব্যবহার করা হয়। যদিও প্রথমে চিড়া ভাজার জন্য ধান প্রায় ২৪ ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে রেখে বালুতে মিশিয়ে ভাজতে হয়। চাল ভাজা হয়ে এলে বালুসহ তা মেশিনে ঢেলে দিলেই চিড়া হয়ে বের হয়ে আসে। |
|||
বাজারজাতকরণ: | মুড়ি, চিড়া দিয়ে মুড়কি, মোয়াসহ নানা মজাদার খাবার তৈরি করা যায়। মুদি দোকান থেকে শুরু করে মেগা শপেও সরবরাহ করা যায়। চিড়া আলাদা করে মিষ্টির দোকানে সরবরাহ করা যায়। আর মুড়ি তো প্রায় সব বাড়িতেই পাওয়া যায়। |
|||
যোগ্যতা: | দক্ষ শ্রমিক নিয়োগ দিয়ে চিড়া-মুড়ি তৈরি করা যায়। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন