সম্ভাব্য পুঁজি: | ৩০০০০ টাকা থেকে ৮০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | এক কেজি ঘি তৈরি করতে খরচ হয় ২০০-২২০ টাকা। প্রতি কেজি ঘি বিক্রি করা যায় ৪০০-৫৫০ টাকায়। |
|||
সুবিধা: | মুখরোচক রান্নার জন্য ঘি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি উপকরণ। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | মাটির হাঁড়ি, শিল-পাটা, নাড়ার কাঠি, মাটির পাত্র বা মালসা এবং দুধ ও নানা সাইজের কৌটা। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | প্রথমেই ঘি তৈরির জন্য বিএসটিআইয়ের অনুমতির প্রয়োজন হবে। প্রয়োজনীয় অনুমতিপত্র ও কাগজপত্র হাতে পাওয়ার পর ঘি বানানোর কাজ শুরু করতে হবে। প্রথমেই দুধ জ্বাল দিয়ে ঠান্ডা করে নিতে হবে। ঠান্ডা দুধের ওপর থেকে সর উঠিয়ে তা শিল-পাটায় মিহি করে বেটে নিতে হবে। বাটা সর মাটির পাত্রে নিয়ে তা কাঠের চামচ দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। ভালোভাবে ব্লেন্ড করলে ক্রিম তৈরি হবে এই ক্রিমের সঙ্গে ঠান্ডা পানি মিলালে ঘন ডো ওপরে ভাসবে, এই ডো পাতলা কাপড়ে ছেঁকে নিয়ে লোহার কড়াইতে জ্বাল দিলেই তৈরি হবে ঘি। এ ঘি বয়ামে করে বিক্রি করা যাবে। |
|||
বাজারজাতকরণ: | পাড়ার মুদি দোকান থেকে শুরু করে সুপার শপে এ ঘি সরবরাহ করা যাবে। এ ছাড়া পরিচিত আত্মীয়-বন্ধুরাও এর ক্রেতা হয়। |
|||
যোগ্যতা: | বিশেষ কোনো যোগ্যতার প্রয়োজন হয় না। দু-তিন দিন প্রশিক্ষণ নিয়েই ঘি বানানো যায়। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন