সম্ভাব্য পুঁজি: | ২০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | রমজানের সময় প্রতিদিন ৫০০ থেকে ৫০০০টাকা পর্যন্ত আয় করা যায়। |
|||
সুবিধা: | মৌসুমী খাবার তৈরীর এ ব্যবসাটি অন্য ব্যবসায়ের পাশাপাশি করা যায়। রোজার মাসে নানা রকম ইফতারী তৈরী করে তা বিক্রির কাজটা ছাত্র-ছাত্রীরাও করতে পারেন। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | খাবারের বিভিন্ন উপকরণ। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | প্রচলিত খাবারের পাশাপাশি ব্যতিক্রমধর্মী আইটেম রাখা যেতে পারে। ছোলা ভোনা, চপ, বেগুনি, জিলাপি, পুরি, চিকেন ফ্রাই, খাসির রেজালা, হইবড়াসহ নানা আইটেম নির্বাচন করার পর প্রয়োজনীয় কাঁচামাল কিনে রান্না করলেই বিক্রির উপযোগী হবে। |
|||
বাজারজাতকরণ: | প্রায় সব মানুষ (মুসলিম) এর ভোক্তা হবে, তবে বাণিজ্যিক এলাকায় এর বিক্রি বেশি হয়। তা ছাড়া বাজার ও লোকসমাগম হয়, এমন জায়গাও এর ভালো বিক্রি হবে। |
|||
যোগ্যতা: | উন্নত মান ও সুস্বাদু খাবার বানানোর দক্ষতা এ ব্যবসায়ের প্রধান যোগ্যতা। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন