সম্ভাব্য পুঁজি: | ২০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | ব্যাঙ চাষ শুরু করার ১০ থেকে ১২ মাসের মধ্যেই তা বিক্রি করা যায়। দেড় বিঘার দুটো পুকুর থেকে বছরে এক থেকে দেড় লাখ টাকা আয় করা সম্ভব। |
|||
সুবিধা: | বিশ্ববাজারে ব্যাঙের মাংসের চাহিদা থাকায় রপ্তানির সুযোগ রয়েছে। ব্যাঙ চাষে প্রতিযোগিতা কম, তাই লাভজনক ব্যবসা। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | পুকুর, স্ত্রী ও পুরুষ ব্যাঙ, চিংড়ি ও কাঁকড়া, ময়দা খৈল, বাঁশের বেড়া , লোহার নেট অথবা নাইলনের শক্ত জাল। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | আদর্শ ব্যাঙের খামারের জন্য পুকুর বা ডোবার গভীরতা হবে ৩ ফুট। পুকুর ও ডোবার চারপাশে বাঁশের বেড়া, লোহার নেট অথবা নাইলনের শক্ত জাল এক গজ সমান উঁচু করে ঘিরে দিতে হবে, যেন ব্যাঙ চলে যেতে না পারে। শুধু সবুজ কোলা ব্যাঙ বা সোনা ব্যাঙ চাষের উপযোগী। বর্ষার শুরুতে ব্যাঙ পুকুরে ছাড়তে হবে। সাধারণত ভরা বর্ষায় ব্যাঙ ডিম পাড়ে। একটি স্ত্রী ব্যাঙ একসঙ্গে প্রায় ১০ হাজার ডিম দেয়। ৯ থেকে ১২ মাসের মধ্যে ব্যাঙ বিক্রির উপযোগী হয়। দুই বছর পার হওয়ার আগেই ব্যাঙ বিক্রি করে দিতে হবে। কেননা দুই বছরের বেশি বয়সী ব্যাঙের মাংস খাওয়ার অনুপযোগী হয়ে পড়ে। |
|||
বাজারজাতকরণ: | ব্যাঙের পা দুটো মাংস হিসেবে বিদেশে রপ্তানি করা হয়। এ ছাড়া অন্য অংশ পোলট্রি খাবার হিসেবে বিক্রি হয়। |
|||
যোগ্যতা: | বিশেষ কোনো যোগ্যতার প্রয়োজন নেই। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন