সম্ভাব্য পুঁজি: | ৫০০০০ টাকা থেকে ১০০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | একবার ক্রেতা অ্যাকুরিয়াম ও মাছ কিনলে কিছুদিন পর পর মাছ ও খাবার কিনে বলে ক্রেতা ধারাবাহিক হয়। মাসে ১০ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব। |
|||
সুবিধা: | ঘরের ভেতর অ্যাকুরিয়ামে মাছ রাখার আগ্রহ সবারই। নিজের ঘরে বা কাউকে গিফট দিতে রঙিন মাছ ও অ্যাকুরিয়াম ব্যতিক্রমী ধারণা। যেকোনো এলাকায় এর চাহিদা থাকায় যে-কেউ নিজের এলাকায় এ ব্যবসা করতে পারেন। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | বিভিন্ন প্রকারের মাছ, অ্যাকুরিয়াম, এয়ার পাম্প, পাথর, ফিল্টার পাইপ, চরকি, প্লাস্টিকের গাছ ইত্যাদি। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | মানুষের যাতায়াত বেশি, এমন জায়গায় দোকানের স্থান নির্ধারণ করতে হবে। না হলে নিজের বাড়ির একটি ঘরেও দোকান করা যায়। এ জন্য ঘর বা দোকান সাজাতে হবে বিভিন্ন রঙের লাইট এবং গাছ দিয়ে। সাধারণত ক্রেতারা বেশি পছন্দ করেÑ এঞ্জেল, কমেট, প¬াটি, গোল্ড ফিশ, মালি, বার্ক, ফাইটার মার। মাছের ধরন ও আকার অনুযায়ী অ্যাকুরিয়াম বানাতে হবে। এরপর ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী তা সরবরাহ করতে হবে। |
|||
বাজারজাতকরণ: | শৌখিন সব মানুষই এই পণ্যের ভোক্তা। স্কুল-কলেজের সামনে অ্যাকুরিয়াম মাছের বিক্রি বেশি হয়। প্রচারের জন্য ছোট করে লিফলেট করা গেলে ক্রেতা বাড়বে। |
|||
যোগ্যতা: | বিশেষ কোনো যোগ্যতার প্রয়োজন নেই। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন