সম্ভাব্য পুঁজি: | ৮০০০০ টাকা থেকে ১০০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | একটি হাঁস বছরে ডিম দেয় ২৩০টি। ১০০টি হাঁসের মধ্যে ৯০টি ডিম দিলে বছরে পাওয়া যাবে ২০ হাজার ৭০০টি ডিম। ৪০ টাকা হালি দরে ২০ হাজার ৭০০টি ডিমের দাম হবে ২ লাখ ৭ হাজার টাকা। আবার তিন বছর পর একটি হাঁস গড়ে ২০০ টাকায় বিক্রি করা যায়। তাহলে ১০০টি হাঁসের দাম হবে ২০ হাজার টাকা। সব খরচ বাদ দিয়ে বছরে ১ লাখ থেকে দেড় লাখ টাকা আয় করা সম্ভব। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | হাঁস, পুকুর, বাঁশ, তারকাটা ইত্যাদি। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | হাঁসের থাকার জন্য এমনভাবে ঘর তৈরি করতে হবে, যাতে আলো-বাতাস থাকে। প্রজননের জন্য বাংলাদেশের খামারে ১০ : ১ পরিমাণ হাঁস এবং হাঁসা রাখতে হবে। আবহাওয়া অনুযায়ী জিনভিং এবং দেশি হাঁস খামারের জন্য উপযুক্ত। বাইরে ছেড়ে দিলে হাঁস নিজের খাবার সংগ্রহ করে নেয়, তবে বাড়তি খাদ্য চাহিদা মেটাতে খাবারের সঙ্গে ভিটামিন ব্যবহার করতে হবে। পশু খাবারের দোকানে পাওয়া যাবে। সাধারণত সাত মাস বয়স থেকে হাঁস ডিম দেয় এবং তিন বছর পর্যন্ত ডিম দিতে থাকে। হাঁসের প্রধান রোগ কলেরা এবং প্লেগ। এসবের জন্য এক দিন থেকে দুই মাসের মধ্যে দুবার টিকা দিতে হয় এবং প্রতি ছয় মাস পর পর টিকা দিতে হয়। |
|||
বাজারজাতকরণ: | হাঁসের ডিম ও মাংস দুটোরই চাহিদা প্রচুর। সব শ্রেণীর মানুষই এর ভোক্তা। |
|||
যোগ্যতা: | হাঁস চাষের জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ নিতে হবে। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন