সম্ভাব্য পুঁজি: | ২০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | ৩০ হাজার টাকার মাশরুম বিক্রি করলে ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা আয় করা যায়। |
|||
সুবিধা: | অন্য ব্যবসার পাশাপাশি এটি চালানো সম্ভব। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | মাশরুম বীজ। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | সাধারণত ১৬ ফুট বাই ৩২ ফুট এবং ১০ ফুট উচ্চতার ঘরে সমতলে ছয়টি তাক তৈরি এবং ৪ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ৩ ফুট প্রশস্ত একটি তাকে ৮০০ থেকে ১০০০ বীজ উৎপাদন করা যায়। বিভিন্ন জাতের মাশরুমের জন্য বিভিন্ন ধরনের তাপমাত্রা প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশ গ্রীষ্ম এবং বর্ষায় ‘স্ট্র মাশরুম’ এবং শীতকালে ‘ওয়েস্টার’ জাতের মাশরুম চাষ উপযোগী। মাশরুম চাষের জন্য প্রাথমিক অবস্থায় ২০-৩০ ডিগ্রি তাপমাত্রা প্রয়োজন হয়। আনুষঙ্গিক সব ঠিক থাকলে বপনের পাঁচ-সাত দিনের মধ্যে প্রথম ফলন পাওয়া যায়। একটি বীজ থেকে তিন-চার দিন অন্তর ফল পাওয়া যায়। প্রাথমিক অবস্থায় আট থেকে দশ হাজার বীজ থেকে ১৫-১৮ কেজি পর্যন্ত ফলন পাওয়া যায়। বীজ পুরোনো হলে নতুন করে বীজ সংযোজন করতে হয়। |
|||
বাজারজাতকরণ: | বিভিন্ন চেইন শপ যেমন অ্যাগোরা, নন্দন, স্বপ্ন- এসব শপে মাশরুম সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়। তা ছাড়া চায়নিজ রেস্তোরাঁ, ফাস্টফুড খাবারের দোকানও মাশরুমের প্রধান ক্রেতা। |
|||
যোগ্যতা: | মাশরুম চাষের জন্য প্রশিক্ষণ নিতে হবে। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন