সম্ভাব্য পুঁজি: | ৫০০০০ টাকা থেকে ৬০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | চারা লাগানোর তিন থেকে সাড়ে তিন বছরের মধ্যে পামগাছে ফল আসে। ভোজ্য তেল, সাবান, প্রসাধন দ্রব্য ছাড়াও ঔষুধ তৈরীর কাঁচামাল হিসাবে পামতেল ব্যবহার হয়। একটানা ৩০/৩৫ বছর ফল দেয় বিধায় পাম চাষে লোকসানের কোনো ঝুঁকি নাই। |
|||
সুবিধা: | পাম গাছ লাগানোর জন্য আলাদা জমির দরকার হয় না। রাস্তার পাশে, পুকুরপাড়ে, নদীর ধারে , চরে, পাহাড়ি অঞ্চলে এমনকি নোনা পানিতেও পাম চাষ হয়। বন্যার পানিতেও মরে না। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | প্রয়োজনীয় চারা গাছ, জমি, রাসায়নিক ও কম্পোস্ট সার। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | প্রথমে সুস্থ-সবল চারা গাছ সংগ্রহ করতে হবে। প্রথমে ২ ফুট গভীর ও দুই ফুট ব্যাসের একটি গর্ত করবে। গর্তের মাটির সঙ্গে রাসায়নিক ও কম্পোস্ট সার সমপরিমাণ মিশিয়ে ৭/১০ দিন রেখে দিতে হবে। এরপর চারা গাছ লাগাতে হবে। চারা রোপণের ৪৫ দিন পর ৫০ গ্রাম ইউরিয়া চারার এক ফুট দূরে ১ ইঞ্চি গর্ত করে প্রয়োগ করতে হবে। একটি চারা থেকে অন্য চারার দূরত্ব হবে ২০ ফুট। কেননা পাম পাতা অনেক বড় হয়। চারা লাগানোর পর একটা নির্দিষ্ট সময় অন্তর কম্পোস্ট সার দিতে হবে। গাছ বড় হয়ে গেলে আর কোনো যত্নের প্রয়োজন হয় না। আর গাছে একবার ফল আসতে শুরু করলে ৩০ থেকে ৩৫ বছর পর্যন্ত ফল দেয়। |
|||
বাজারজাতকরণ: | তেল, সাবান ও প্রসাধনসহ অন্যান্য বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো তাদের উৎপাদিত পণ্যের কাঁচামাল হিসাবে সংগ্রহ করবে। এ ছাড়া সাধারণ মানুষ ভোজ্য তেল হিসেবে পামতেলের ভোক্তা। তাই পাম তেলের চাহিদা সর্বজনস্বীকৃত। |
|||
যোগ্যতা: | পাম চাষ করতে বিশেষ কোনো যোগ্যতার প্রয়োজন নেই। কৃষিতে আগ্রহীরা এ কাজ করতে পারবেন। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন