সম্ভাব্য পুঁজি: | ২০০০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | কাঠের আসবাবপত্র বিক্রি করে গড়ে শতকরা ২৫ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত লভ্যাংশ মেলে। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | একটি বড় শোরুম (স্পেস ৪০০০-৪৫০০ বর্গফুটের), কাঠ, লোহা, কাঁচ, বার্নিশ, রঙ, কাঠ কাটা এবং খোদাই করার কাজে ব্যবহৃত হয় এমন ছোট ছোট যন্ত্র, এবং দক্ষ শ্রমিক। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | কাঠ কাটার মেশিনে প্রয়োজন অনুযায়ী কাঠ কেটে নিতে হবে। কাঠ কাটার জন্য এখন বড় বড় কারখানা গড়ে উঠেছে। যারা চাহিদামতো বিভিন্ন সাইজের কাঠ কেটে দেয়। কাটা কাঠের টুকরো দিয়ে একজন দক্ষ কাঠমিস্ত্রী ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী নানা পণ্য তৈরী করেন। বাজারজাতকরণের আগে বার্নিশ এবং রঙ করে পণ্যকে ক্রেতার মনের মতো করে তোলা হয়। |
|||
বাজারজাতকরণ: | সাধারণত ফার্নিচারের ক্রেতারা নিজেরাই শোরুমে এসে পণ্য কেনেন। কাঠের ফার্নিচারের মধ্যে রয়েছে:- খাট, টেবিল, চেয়ার, ড্রেসিং টেবিল, ডাইনিং টেবিলসহ নানা পণ্য। |
|||
যোগ্যতা: | ফার্নিচার ব্যবসা করার জন্য বিশেষ কোন যোগ্যতার দরকার হয় না। তবে কাঠ সম্পর্কে জ্ঞান থাকলে ভালো। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন