সম্ভাব্য পুঁজি: | ১০০০০০০ টাকা থেকে ২০০০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | এক টন ভালো মানের বিস্কুট তৈরিতে খরচ হয় ৫০ হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকা। এক টন বিস্কুটের পাইকারি মূল্য ১ লাখ থেকে ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। প্রতি টন বিস্কুট উৎপাদন করে ৫০ থেকে ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | ফ্যাক্টরি করার জন্য একটি ঘর, বিস্কুট তৈরির জন্য বিভিন্ন ধরনের মেশিনারিজ, ময়দা, চিনি, তেল, লবণ, চর্বি, তরল গ্লুকোজ, গুঁড়ো দুধ, ইস্ট, রং, ফ্লেভার ইত্যাদি। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | বিস্কুট তৈরির প্রক্রিয়া খুবই সহজ। এই শিল্পটি অনেকটাই যন্ত্রনির্ভর। তাই এর প্রস্তুত-প্রক্রিয়া কষ্টসাধ্য নয়। শুরুতে ময়দা ছাড়া বিস্কুট তৈরির সব উপাদানগুলোকে একসঙ্গে করে মন্ড বানাতে হবে। মন্ডর সঙ্গে প্রয়োজনমতো ময়দা মিশিয়ে লেচি বানাতে হবে। এরপর মেশিনের সাহায্যে বিস্কুটের আকার অনুযায়ী কেটে নিয়ে ইলেকট্রিক চুল্লিতে সেঁকে নিতে হবে। নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় সেঁকা শেষে ঠান্ডা করলেই তা মচমচে হয়ে যাবে। এরপর প্যাকেটজাত করে নিলেই বিক্রির উপযোগী হয়ে উঠবে। |
|||
বাজারজাতকরণ: | বিভিন্ন প্রচারমাধ্যমে বিজ্ঞাপন প্রচারের ব্যবস্থা করতে পারলে ক্রেতারাই পণ্যের কাছে পৌঁছাবে। তা ছাড়া বিস্কুট বিক্রির জন্য শহরে বড় বড় দোকান রয়েছে। এখন তো শহর জুড়েই রয়েছে মেগা শপ। এতে বিক্রি করা আরো সহজ। এ ছাড়া বড় হাসপাতাল, করপোরেট অফিসসহ বিভিন্ন জায়গাতে যোগাযোগ করে সাপ্লাই দেওয়ার ব্যবস্থা করা যায়। |
|||
যোগ্যতা: | খুব বেশি অভিজ্ঞতার প্রয়োজন নেই। এটি মেশিন-নির্ভর প্রতিষ্ঠান বলে কারিগরি জ্ঞান থাকা দরকার। এ ছাড়া পণ্যের উপকরণগুলো সম্পর্কে ধারণা থাকলে ভালো। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন