সম্ভাব্য পুঁজি: | ১০০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | প্রতি কেজি চুইংগাম উৎপাদনে খরচ হয় ২০০ থেকে ৩০০ টাকা। বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি চুইংগাম বিক্রি হয় ৪০০ থেকে ৭০০ টাকায়। কেজিপ্রতি লাভ ২০০ থেকে ৪০০ টাকা পর্যন্ত। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | চুইংগাম তৈরির মেশিন, সাইজমতো চুইংগাম কাটার মেশিন, ইস্টার গাম (ভোজ্য), গ্লিসারল মনোস্টিয়ারেট, সিনথেটিক-জাতীয় রস, ক্যালসিয়াম কার্বনেট, চিনি, গ্লুকোজ, সাইট্রিক অ্যাসিড, রং ও ফ্লেভার। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | চুইংগাম তৈরির উপাদানগুলোকে প্রথমেই একসঙ্গে চূর্ণ করে ভালো করে মেশাতে হবে। এরপর ইস্টারগাম, সিনথেটিক রস, গ্লিসারল মনোস্টিয়ারেট এবং ক্যালসিয়াম কার্বনেট মিশিয়ে মেশিনে ভরে তাপ দিতে হবে। দুই ঘণ্টার পর এই মিশ্রণের সঙ্গে চিনি, গ্লকোজ, সাইট্রিক অ্যাসিড, ফ্লেভার ও রং ঢেলে ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। মিশ্রিত এই মন্ডকে মেশিনের সাহায্যে কেটে টুকরো টুকরো করে চুইংগামের সাইজে আনতে হবে। সবশেষে এই টুকরোগুলো শুকিয়ে গেলে প্যাকেটে ভরে বাজারজাত করতে হবে। |
|||
বাজারজাতকরণ: | চুইংগাম বিক্রি হয়, এমন সব দোকানে যোগাযোগ করে সরবরাহ করা যায়। পণ্যের মান ভালো হলে নিজেই নতুন ব্র্যান্ড করে বাজারজাত করা যায়। এর ভোক্তা শিশু, তরুণ, বুড়ো সকলেই। |
|||
যোগ্যতা: | বিভিন্ন রাসায়নিক দ্রব্য সম্পর্কে জ্ঞান থাকা দরকার। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন