সম্ভাব্য পুঁজি: | ২০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | এক বস্তা শৈবাল বিক্রি হয় ১ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার ২০০ টাকায়। উৎপাদনে খরচ হয় ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা। |
|||
সুবিধা: | বিদেশে রপ্তানির সুযোগ আছে। তাই সম্ভাবনাময় নতুন খাত। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | চাষযোগ্য প্রজাতির শৈবাল। খুঁটি, দড়ি, লোকবল। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | প্রথমে চাষযোগ্য প্রজাতির শৈবাল সংগ্রহ করতে হবে। লোকজনের চলাচল কম ও পরিষ্কার সমুদ্রের পানিতে খুঁটি বসাতে হবে। খুঁটির দুই প্রান্তে দড়ি আটকিয়ে শৈবাল চাষ করার উপযোগী ফ্রেম তৈরি করতে হবে। দড়ির ফাঁকের মাঝে শৈবাল টিস্যু নরম সুতা দিয়ে আটকিয়ে দিতে হবে, যেন পানির স্রোতে ভেসে না যায়। এরপর প্রাকৃতিকভাবেই শৈবাল বেড়ে উঠবে। |
|||
বাজারজাতকরণ: | শুকিয়ে বিদেশে রপ্তানি করা যায়। আবার সার হিসাবে দেশেও বিক্রি করা যায় |
|||
যোগ্যতা: | শৈবাল আহরণ ও প্রক্রিয়াজাত করার কৌশল সম্পর্কে জানতে হবে। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন