সম্ভাব্য পুঁজি: | ১০০০০ টাকা থেকে ১৫০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | ৫০ শতক জমিতে কারি পাতা চাষ করে ৫০-৬০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব। |
|||
সুবিধা: | কারি পাতা কাঁচা এবং শুকনা দুভাবেই বিক্রি করা যায়। খাবারে সুগন্ধি মসলা হিসাবে কারি পাতা ব্যবহার করা হয়। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | কারি বীজ। জমি। গোবর সার। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | প্রথমে বীজ থেকে চারা তৈরি করে নিতে হবে। বর্ষার শুরুতে ২-৩ মিটার পর পর জমিতে চারা লাগাতে হবে। চারা লাগানোর আগে মাটিতে আধা মিটার গর্ত করে মাটির সঙ্গে গোবর সার মিশিয়ে ১৫ দিন রেখে দিতে হবে। বৃষ্টি না হলে জমিতে নিয়মিত সেচ দিতে হবে। গাছের বয়স ১৫ মাস হলেই গাছ থেকে পাতা তোলা শুরু করা যায়। গোড়ার দিক থেকে বয়স্ক পাতা তুলে আঁটি বেঁধে বাজারে বিক্রি করতে পারেন। আবার পাতা শুকিয়ে গুঁড়া করে কারি পাউডার হিসেবে বাজারজাত করা যায়। |
|||
বাজারজাতকরণ: | বিভিন্ন সুপার শপ ও রেস্তোরাঁয় কাঁচা কারি পাতার চাহিদা রয়েছে। এ ছাড়া শুকনা কারি পাতা প্যাকেটজাত করে মসলার দোকানে বিক্রি করা যায়। |
|||
যোগ্যতা: | কারি পাতা চাষাবাদ সম্পর্কে জেনে নিতে হবে। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন