সম্ভাব্য পুঁজি: | ২০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | গাছ রোপণের ১০-১২ মাস পর ফল আসে। গাছপ্রতি ৪-৫ কেজি আঙুর ধরে এবং প্রতি কেজি আঙুর ২৫০-৩০০ টাকায় বিক্রি হয়। |
|||
সুবিধা: | আঙুরগাছ অনেকদিন বাঁচে বলে একবার বিনিয়োগ করার পর পরিচর্যা খরচ ছাড়া আর কোনো খরচ হয় না। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | আঙুরের চারা, পচা গোবর, পচা খৈল, ইউরিয়া, টিএসপি, এমপি। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | আঙুর চাষের জন্য প্রথমেই খেত তৈরি করতে হবে। শতকরা ৭৫ শতাংশ দোআঁশ মাটি, ২০ শতাংশ পচা গোবর, দুই ভাগ পচা খৈল, ১০০ গ্রাম ইউরিয়া, ৫০০ গ্রাম টিএসপি ও ৪০০ গ্রাম এমপি সার মিশিয়ে ১৫ দিন রাখার পর ওই খেত চারা রোপণের উপযোগী হবে। এপ্রিল-মে মাসে চারা রোপণের ভালো সময়। সরকারি হর্টিকালচার বা নার্সারি থেকে চারা সংগ্রহ করে সারিবদ্ধভাবে লাগাতে হবে। গাছ মাচায় ওঠার পর ৫০ সে. মি. লম্বা হলে প্রধান কান্ডের ওপর থেকে ভেঙে দিতে হবে। ১৫-২০ দিন পর চারটি শাখার ওপরের অংশ আবার ভেঙে দিতে হবে। জানুয়ারি মাসে কান্ড ছাঁটাই করলে ফলন বাড়ে। ফুল ধরার ১২০-১৩০ দিন পর ফল পাড়তে হবে। ফল পাকার এক মাস আগে প্রতি গাছে ২০ গ্রাম পটাশ সার ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে ¯েপ্র করলে মিষ্টতা বাড়বে। |
|||
বাজারজাতকরণ: | যে কোন মানুষ এ ব্যবসার ভোক্তা হবে। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে আঙুর দেশের অন্যান্য স্থানে সরবরাহ করা যাবে। |
|||
যোগ্যতা: | আঙুর চাষ এর উপর প্রশিক্ষণ নিতে হবে। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন