সম্ভাব্য পুঁজি: | ৮০০০০ টাকা থেকে ১০০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | প্রথমদিকে ফলন কম হবে। গাছ বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফলনও বাড়বে এবং মুনাফার পরিমাণও বাড়বে। সব ধরনের খরচ বাদ দিয়ে এক মৌসুমে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব। |
|||
সুবিধা: | এ ব্যবসাতে একবার বিনিয়োগ করার পর আর বড় কোনো খরচ নেই। তা ছাড়া এর পাশাপাশি অন্য কাজও করা যায়। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | কৃষিজমি, কমলাগাছের চারা। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | প্রথমেই কমলা চাষের ওপর প্রশিক্ষণ নিতে হবে। ১৩ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের নিচে নয় এবং ৩৮ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের বেশি নয়, এমন আবহাওয়া কমলা চাষের জন্য উপযোগী। কমলা চাষের জন্য বেলে-দোআঁশ মাটি প্রয়োজন। চাষের জায়গা নির্ধারণ করা হলে চারা সংগ্রহ করতে হবে। খাসিয়া, নাগপুরী ও দার্জিলিং জাতের কমলা চারা আমাদের দেশের আবহাওয়া-উপযোগী। সাধারণত চার-পাঁচ বছরে গাছ বড় হয়ে ফুল হওয়ার উপযোগী হয়। গাছ থেকে ফল সংগ্রহ করে স্থানীয়ভাবে বা ঢাকায়ও বিক্রি করা যাবে। |
|||
বাজারজাতকরণ: | স্থানীয় মানুষের চাহিদা মেটানো ছাড়াও ঢাকায় বিভিন্ন সুপার শপে বিক্রি করা যেতে পারে। |
|||
যোগ্যতা: | কমলা চাষের ওপর প্রশিক্ষণ নিতে হবে। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন