সম্ভাব্য পুঁজি: | ৩৫০০০০০ টাকা থেকে ৪০০০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | দীর্ঘমেয়াদি চাষ। মিনিমাম সাত বছর পর থেকে রাবারগাছের কষ সংগ্রহ করা যায়। ১৫ একর জায়গার একটি রাবার বাগান থেকে প্রতিদিন ৫০ থেকে ৭০ কেজি রাবার শিট পাওয়া যায়। এক কেজি রাবার শিটের দাম ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা। |
|||
সুবিধা: | এ ব্যবসার প্রধান সুবিধা হলো একবার বিনিয়োগ করার পর আর বড় কোনো খরচ হয় না। একটি রাবারগাছ যতœ করলে ১৫ থেকে ২০ বছর পর্যন্ত বাঁচে। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | রাবার গাছের চারা। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়িতে সরকারি জমি লিজ নিয়ে চারা রোপণ করতে হবে। গাছ লাগানোর পর থেকে সাত বছর পর ওই গাছ থেকে কষ সংগ্রহ করা যাবে। প্রথমে গাছ টেপিং করে পরের দিন সকালে ট্রেতে করে কষ সংগ্রহ করতে হয়। কষ থিতানোর পর হস্তচালিত মেশিনে রাবার শিট তৈরি করতে হয়। এই রাবার শিটগুলোকে রোদে শুকানোর পর তা বিক্রির উপযোগী হয়। |
|||
বাজারজাতকরণ: | বিভিন্ন শিল্পে কাঁচামাল হিসেবে রাবার শিট ব্যবহৃত হয়। তা ছাড়া রপ্তানি করার সুযোগ রয়েছে। |
|||
যোগ্যতা: | বাগান পরিচর্যা এবং কষ সংগ্রহের জন্য দক্ষ টেপার ও শ্রমিক প্রয়োজন। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন