সম্ভাব্য পুঁজি: | ১০০০০ টাকা থেকে ১৫০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | প্রতি একরে ১৫ থেকে ২০ মণ বাদাম পাওয়া যায়। প্রতি মণ বাদামের পাইকারি দাম ২ হাজার ৪০০ থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকা। |
|||
সুবিধা: | মাটির নিচে ফসল হওয়ায় পোকামাকড়ের আক্রমণ কম, তাই ঝুঁকিহীন। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | প্রয়োজনীয় জমি, কৃষি যন্ত্রপাতি, শ্রমিক। |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | নদীপারের চরে বেলে-দোআঁশ মাটি বাদাম চাষের জন্য আদর্শ। ডিসেম্বর-ফেব্রুয়ারি মাসে বাদামের বীজ বপনের সময়। তিনবার লাঙল চাষ দিয়ে বাদামের বীজ ছড়িয়ে দিতে হয়। বাদাম চাষের জমিতে সার বা কীটনাশক দিতে হয় না। মে-জুলাই মাসে বাদাম তোলা হয়। বাদামগাছ জমি থেকে তুলে শিকড় থেকে আলাদা করতে হয়। এরপর বাদামগুলো রোদে শুকিয়ে বিক্রির জন্য প্রস্তুত করা হয়। |
|||
বাজারজাতকরণ: | পাইকারি ক্রেতা। |
|||
যোগ্যতা: | বাদাম চাষ সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন