সম্ভাব্য পুঁজি: | ২০০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০০ টাকা পর্যন্ত | |||
---|---|---|---|---|
সম্ভাব্য লাভ: | বছরে ২ থেকে ৩ লাখ টাকা আয় করা সম্ভব। |
|||
প্রয়োজনীয় উপকরণ: | ড্রাগন ফল |
|||
প্রস্তুত প্রণালি: | এ ফল উৎপাদনের জন্য শুষ্ক আবহাওয়া প্রয়োজন। পানি জমে না, এমন উঁচু জমিতে এ ফল ভালো হয়। বেলে-দোআঁশ মাটি এ ফল চাষের জন্য উত্তম। চারা লাগানোর জন্য ২০-৩০ দিন আগে গর্ত করে সার দিয়ে গর্তের মাটির ওপর-নিচে ভালোভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর মাসে চারা লাগানো হয়। কাটিং পদ্ধতিতে তৈরি চারা থেকে ফল ধরতে ১২ থেকে ১৮ মাস সময় লাগে। একটি গাছ থেকে প্রায় ২০ বছর পর্যন্ত ফল পাওয়া যায়। পাকা ফল দেখতে লাল টুকটুকে। খেতেও বেশ সুস্বাদু। |
|||
বাজারজাতকরণ: | বিদেশি ফল হিসেবে বড় বড় সুপার শপে ড্রাগন ফলের বেশ চাহিদা রয়েছে। সরবরাহ কম হওয়ায় বিভিন্ন সুপার শপ ও চেইনশপেই ড্রাগন ফল বিক্রি হচ্ছে। তবে চাইলে নিউমার্কেটের মতো বড় বাজারের ফলের দোকানেও বিক্রি করতে পারেন। এ ছাড়া রপ্তানি করার সুযোগ তো রয়েছে। |
|||
যোগ্যতা: | ড্রাগন ফলের মাটি তৈরি, চাষ ও রোগবালাই সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকতে হবে। |
সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে নিরলসভাবে। কিন্তু শিক্ষিত এসব মানুষের কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নিচ্ছে না তেমন কেউ। বেকারত্ব বাড়ছে গাণিতিক হারে। আর তাই চাকরির বাজারে ঘুরে ঘুরে হতাশায় ডুবে যাচ্ছে তরুণ সমাজ। বুদ্ধি আছে, শ্রম দেওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু পথ চেনা নেই। তাই শ্রমশক্তির অপচয় হচ্ছে নানা সামাজিক অপরাধের মধ্য দিয়ে। পরিবারেও বাড়ছে অশান্তি। মুক্তির পথ জানা নেই, কিন্তু মুক্তি চাই। আমরা luckyideabd.com জানাচ্ছি আপনাকে সেই হতাশার জগৎ থেকে মুক্তির পথ। আমাদের ভুবনে আপনাকে স্বাগত।
আরো পড়ুন